ঢাকা ০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বহিষ্কার যেন স্থায়ী হয়: আবরারের বাবা

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:২১:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০১৯
  • ১৯৮ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ আবরার ফাহাদ হত্যার সঙ্গে জড়িত ১৯ আসামিকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। আবরার ফাহাদের বাবা বরকতুল্লাহ যুগান্তরকে বলেন, এই বহিষ্কার যেন স্থায়ী বহিষ্কার হয়।

শুক্রবার সন্ধ্যায় বুয়েট ক্যাম্পাসে ভিসির সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, আবরার হত্যার মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালে দিয়ে দ্রুত শেষ করতে হবে এবং খুনিদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। চরম নিরাপত্তাহীনতায় থাকা পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

আবরারের বাবা বলেন, বুয়েট ক্যাম্পাস থেকে আর কোনো পিতা-মাতার সন্তান হারানোর কষ্ট যেন বইতে না হয় তার স্থায়ী সমাধান চাই।

বরকতুল্লাহ বলেন, ছোট ছেলে ঢাকা কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান বিভাগের একাদশ শ্রেণির ছাত্র। সে ঢাকায় যেতে ভয় পাচ্ছে। সে ঢাকায় পড়তে যেতে চাচ্ছে না। আবরারের মা রোকেয়া বেগম বলেন, আমরা নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছি। এক ছেলেকে হারিয়েছি আর কোনো ছেলেকে হারাতে চাই না। আমি ছোট ছেলের নিরাপত্তা চাই।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

বহিষ্কার যেন স্থায়ী হয়: আবরারের বাবা

আপডেট টাইম : ০৯:২১:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ আবরার ফাহাদ হত্যার সঙ্গে জড়িত ১৯ আসামিকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। আবরার ফাহাদের বাবা বরকতুল্লাহ যুগান্তরকে বলেন, এই বহিষ্কার যেন স্থায়ী বহিষ্কার হয়।

শুক্রবার সন্ধ্যায় বুয়েট ক্যাম্পাসে ভিসির সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, আবরার হত্যার মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালে দিয়ে দ্রুত শেষ করতে হবে এবং খুনিদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। চরম নিরাপত্তাহীনতায় থাকা পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

আবরারের বাবা বলেন, বুয়েট ক্যাম্পাস থেকে আর কোনো পিতা-মাতার সন্তান হারানোর কষ্ট যেন বইতে না হয় তার স্থায়ী সমাধান চাই।

বরকতুল্লাহ বলেন, ছোট ছেলে ঢাকা কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান বিভাগের একাদশ শ্রেণির ছাত্র। সে ঢাকায় যেতে ভয় পাচ্ছে। সে ঢাকায় পড়তে যেতে চাচ্ছে না। আবরারের মা রোকেয়া বেগম বলেন, আমরা নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছি। এক ছেলেকে হারিয়েছি আর কোনো ছেলেকে হারাতে চাই না। আমি ছোট ছেলের নিরাপত্তা চাই।